SAD IS SAD
GGGG
Tuesday, 14 November 2017
gfghdghd
Monday, 2 October 2017
একটা মেয়েকে দুটো ছেলে
ভালোবাসে ৷
মেয়েটার দুই ছেলে কেই ভালো
লাগে
কিন্তু মেয়েটা তো দুজনকে বিয়ে
করতে পারবেনা ৷
তখন মেয়েটা ঠিক করলো সে যার ঘরে
গিয়ে সুখি হতে পারবে তাকেই
বিয়ে করবে ৷
মেয়ে দেখলো একজনের ধন সম্পদ কম অার
একজনের বেশি তখন মেয়েটা যার সম্পদ
বেশি তাকেই ভালবাসতে শুরু করলো
অার যে ছেলেটার সম্পদ কম তাকে
চলে যেতে বলল ৷
তখন সেই গরিব ছেলেটা বলল " অামার
ভালোবাসা যদি সত্তি হয় তাহলে
একদিন অবশ্যই অামি তোমাকে পাবো "
এই কথাটা বলে গরিব ছেলেটা ওখান
থেকে চলে গেল ৷কিছুদিন কেটে
গেল, তারপর তাদের প্রেম অাস্তে
অাস্তে অনেক গভীর হলো
এদিকে সেই গরিব ছেলেটা প্রতিটা
দিন মেয়েটার খবর নেয়ার জন্য তার
কাছে যায় মেয়েটা কেমন অাছে তা
জানার জন্য কিন্ত যতবার ছেলেটা
মেয়েটার কাছে গেছে ততবারে
মেয়েটা ছেলেটাকে দুরদুর করে
তারিয়ে দিছে তবুও গরিব ছেলেটা
সেই মেয়েকে ভালবাসে ৷
ধনী ছেলেটি তার প্রেমিকাকে
একদিন দেখা করতে বলল এবং তারা
দুজন দেখা করলো,
কথা বলতে বলতে হঠাৎ এক সময় ধনী
ছেলেটি তার প্রেমিকাকে বললো
তারা দুজন শারীরিক সম্পর্ক করবে তখন
মেয়েটা রাজি হলোনা মেয়েটা
বলল বিয়ের অাগে অামি কিছুই করবো
না ৷
ছেলেটা মেয়েটাকে অনেক
রিকুয়েষ্ট করলো কিন্ত কোন ভাবেই
মেয়েটা রাজি হলোনা ৷
এভাবে প্রতিটা দিন ভুলিয়ে
ভালিয়ে ছেলেটা মেয়েকে রাজি
করার চেষ্টা করে কিন্ত মেয়েটা
রাজি হয়না ৷
এভাবে অারো কিছুদিন চলে গেল,
যতদিন যায় ততবেশি ছেলেটা নানান
ভাবে মেয়েকে রাজি করার চেষ্টা
করে কিন্ত মেয়েটার সেই এক কথা "
বিয়ের অাগে অামি কিছু করবো না "
তারপর মেয়েটা খুব বিরক্ত হয়ে তাকে
বলল তোমার যদি এতই ইচ্ছা তাহলে
অামায় বিয়ে করে তারপর তোমার যা
খুশি তাই করো তখন অামি কোন
কিছুতে না করবো না ৷
তখন ছেলেটি বলল জান শুনো এখন
অামরা বিয়ে করবো না, অারো
কিছুদিন পর অামরা বিয়ে করবো ৷
মেয়েটা বলল যখন বিয়ে করবে তারপর
বিয়ের অাগে হবেনা, এই বলে
মেয়েটা সেখান থেকে চলে যায় ৷
এদিকে গবিব ছেলেটা এখনও তার
ভালবাসার মানুষের খবর নেয়,
মেয়েটা তাকে কত অপমান করেছে
তবুও তাকে এখনও ভালবাসে ৷
হঠাৎ একদিন মেয়েটার মনে সেই গরিব
ছেলেটার কথা ভাবতে শুরু করলো,
মেয়েটা চিন্তা করলো গরিব
ছেলেটা যে তাকে ভালবাসে কতটুক
ভালবাসে তা একবার পরিক্ষা করা
যাক ৷ ওই যখন গরিব ছেলেটা তার
কাছে অাসলো তার খবর নিতে তখন
মেয়েটা তাকে অারালে নিয়ে
গিয়ে ছেলেকে জিগাসা করলো
মেয়ে : অামায় ভালবাস?
ছেলে : হ্যা বাসি ৷
মেয়ে : কি করতে পারবে অামার জন্য ?
ছেলে : সবকিছুই করতে পারবো এমনকি
অামার জিবন ও দিয়ে দিবো ৷
মেয়ে : কোন কষ্ট না দিয়ে অামায়
সুখে রাখতে পারবে ?
ছেলে : জানিনা তোমায় কতটুক সুখ
দিতে পারবো কিন্ত অামার যত
ভালবাসা তা দিয়ে তোমার দুঃখ
গুলো ভুলিয়ে রাকতে পারবো
তারপর মেয়েটা কিছুক্ষণ চুপ থাকার পর
বলল শুনো অামি এখন তোমার সাথে
শারিরীক সম্পর্ক করবো তারপর তুমি
চলে যাবে অার কোনদিন অামার
সামনে অাসবে না কারণ তুমিতো
অামার সব কিছু পেয়ে যাবে তারপর
তো অার অামাকে তোমার কোন
প্রয়োজন নেই তাই না ?
এই কথা শুনে ছেলেটা বলল শুনে মেয়ে
" অামি তোমাকে ভালোবাসি
তোমার দেহ কে নয় ৷ তুমি যদি অামার
সাথে শারিরীক সম্পর্ক করতে চাও
তাহলে অামায় বিয়ে করে তারপর
করো ৷ অামি কোন পাপ করতে চাইনা
ছেলেটার মুখ থেকে এই কথা শুনে
মেয়েটা খুবই অাচ্যার্য হয়ে গেল,
মেয়েটা মনে মনে ভাবলো অামি
যার সাথে প্রেম করি সে নিজেই
অামার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করতে
চাইছে অার অামি এই ছেলেকে
করতে বলছি কিন্ত এই ছেলে এসব কি
বলে ৷
মেয়েটা তাকে কিছু না বলে চলে
গেল এবং ছেলেটাও সেখান থেকে
চলে অাসলো " ওই দিন তাদের মধ্যে
অার কোনো কথা হলনা ৷
তারপর রাতে মেয়েটাকে তার
লাভার ফোন দিয়ে কথা বলতেছে" যা
কিছুই জিগাসা করুক অার না করুক তার
মুখে একটা কথা অাছেই সে শারিরিক
সম্পর্ক করবে ৷
মেয়েটা অাবারো না করাতে
ছেলেটা তখন মেয়েকে বুঝাতে
লাগলো " ছেলেটা বলতেছে জান
তুমি অামার সাথে এখন করলে ক্ষতি
কি ? অামিতো তোমাকেই বিয়ে
করবো ৷
মেয়েটা অাবারো না করাতে
ছেলেটা রাগ করে বলল বুঝছি অাসলে
তুমি অামায় ভালবাসনা " তুমি যদি
অামায় ভালবাসতে তাহলে অামার
কথা রাখতে তুমি অামায় ভালবাসনা
তাই অামার কথা রাখনা ৷
এই কথাটা শুনে মেয়েটা অনেক কষ্ট
পেল , অাসলে কিন্ত মেয়েটা তাকে
অনেক ভালবাসে কিন্ত অাজ তার
মুখে এমন কথা শুনে মেয়েটার মন
ভেঙ্গে গেল ৷
মেয়েটার মন ভেঙ্গে গেছে তা
জানার পরও ছেলেটা তাকে
অাবারো সেই এক কথাই বলল ৷ তখন
মেয়েটা তার মন শক্ত করে
ছেলেটাকে বলল অাচ্ছা ঠিক অাছে
অামি তোমার কথায় রাজি " বলো
কবে কোথায় অাসতে হবে ?
এই কথা শুনে ছেলের খুশির কোন সিমা
নেই " তখন ছেলেটা একটা হোটেলের
নাম বলল অার বলল কালকেই করবে ৷
মেয়েটা বলল ঠিক অাছে ৷ এই বলে
ফোনের লাইনটা কেটে দিলো,
কিছুক্ষণ পর মেয়েটা সেই গরিব ছেলের
কাছে ফোন দিয়ে বলল কালকে তার
সাথে দেখা করতে, ছেলেটা বলল
ঠিক অাছে ৷
পরদিন সকালে মেয়েটা ঘুম থেকে
উঠে সুন্দর মত ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করলো
তার কিছুক্ষ
Tuesday, 26 September 2017
Post By KH MUNNA
- রাতে শুয়ে শুয়ে ফেসবুকে নিউজফিড
দেখছে আকাশ । হঠাত একটা অচেনা
মেয়ের আইডি থেকে মেসেজ আসলো
আইডি নামটা ছিলো রিচি ।
-
হাই -(রিচি)
হ্যালো- (আকাশ)
কেমন আছেন - ( রিচি)
ভালো, আপনি - ( আকাশ )
এভাবে চললো তাদের প্রথম দিনের
চ্যাটিং ।
এরপর থেকে প্রায় প্রতিদিন চলছে
তাদের মেসেজ আদান-প্রদান ।
একসময় তাদের ফোন নাম্বারটি দেয়া
নেয়া হয় । এরপর ফেসবুকের পাশাপাশি
ফোনে কথা হতো তাদের সব সময় ।
প্রায় ৬ মাস চলছে তাদের এই এই
কথাবার্তা । তবে কেউ কাউকে সত্যি
পরিচয় এখনো দেয় নি । এর মধ্যে রিচি
দেখা করার কথা বলেছে, আকাশ রাজি
হয়নি প্রথমে পরে অবশ্য রিচির
জোরাজুরি তে রাজি হলো । ইদানীং
রিচির কথা ফেলতে পারে না আকাশ ।
আকাশের মনে হয় সে মেয়েটাকে
ভালোবেসে ফেলেছে ।
-
রিচি দেখা করার জায়গার নাম বলে ।
ঠিক সময় আকাশ এসে হাজির কিন্তু
রিচি আসছে না । রিচি আকাশকে একটা
নীল শার্ট পড়ে আসতে বলেছে ।
কিছুক্ষন পর দেখলো নীল শাড়ী পড়া
একটা পরী আসছে অসম্ভব সুন্দর ।
আকাশ মেয়েটাকে দেখে হা করে তাকিয়ে
রইলো । মেয়েটা তার দিকেই আসছে
কিন্তু আকাশের শুধু মেয়েটার অপরুপ
চোখের দিকে হা করে তাকিয়েই আছে ।
মেয়েটা ছিলো রিচি । আকাশ কে দেখেই
চিনতে পেরেছে । আকাশের কাছে এসে হা
করে থাকতে দেখে হেসে ফেললো রিচি ।
তারপর দু জনের মাঝে অনেকক্ষণ কথা
হলো । রিচি আকাশ দের পাশের বাড়িতে
নতুন এসেছে তাও বললো । আকাশ বার
বার রিচির মায়াবি চোখের দিকে
তাকাচ্ছে । মনে হচ্ছে আকাশ রিচির
প্রেমে পড়ে গেছে । আকাশ চিন্তা
করছে কিভাবে রিচি কে বলবে
ভালোবাসি কথাটা ।
-
এরমধ্যে আকাশ পড়ালেখা শেষ করে
সেনাবাহিনী তে অফিসার ক্যাডেটে
চাকরি পেলো । এদিকে রিচির সাথেও
যোগাযোগ কমে গেছে । আকাশ একদিন
ছুটি তে বাড়িতে আসে এবং ইতিমধ্যে
তার মা-বাবা বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছে ।
আকাশ তার মা কে রিচির কথা বললো
এবং তার মা শুনেই ওইদিন বিকেলে
রিচির বাড়ি প্রস্তাব নিয়ে যায় ।
রিচির মা-বাবাও রাজি হলো । রিচি রা
গ্রামের বাড়িতে অনুষ্ঠান করবে, তাই
গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছে । এরমধ্যে
আকাশের সাথে খুব ঘনিষ্ঠ ভাবে
সম্পর্ক হলো রিচির । একজন
আরেকজনের সাথে কথা বলা ছাড়া এক
মুহুর্ত থাকতে পারে না । শাসন বারনও
বেশ চলছে । । সকল কিছুর অবসান
ঘটিয়ে দুই পরিবারের সম্মতিতে বিয়ে
হলো তাদের । আকাশ-রিচি গাড়িতে
করে আসছে , কথা বলছে দু জনেরই
লজ্জা চোখে তাকাচ্ছে একজন
আরেকজনের দিকে । এসময় একটি লরি
এসে ধাক্কা মারে তাদের গাড়িকে । কিছু
বুঝে উঠার আগেই ঘটে যায় ঘটনাটি ।
আকাশ ও রিচি গুরুতর আহত । তবে
রিচি একটু বেশি আহত, রিচির দুই চোখ
গাড়ির কাচ পরে নষ্ট হয়ে গেছে ।
আকাশ এই কথা শুনে পাগলের মতো
প্রায় । এরপর ডাক্তার বললো কেউ
চোখ দান করলে রিচি দেখতে পাবে
আবার ।
-
কাউকে কিছু না জানিয়েই আকাশ
ডাক্তারের সাথে কথা বলে রিচিকে তার
নিজের একটি চোখ দিয়ে দেয় । রিচি
সুস্থ হবার পর জানতে পারে আকাশই
তাকে চোখ দিয়েছে । এই কথা শুনে
কান্না করছে খুব রিচি । আকাশ এসে
রিচিকে জড়িয়ে ধরে বলে পাগলি খুব
ভালোবাসি তোমাকে । আমার
ভালোবাসার মানুষ আমাকে দেখবে না তা
কি করে হয় বলো ।
-
আসলে এটাই সত্যিকারের ভালোবাসা
♥ ♥
রাতে শুয়ে শুয়ে ফেসবুকে নিউজফিড
দেখছে আকাশ । হঠাত একটা অচেনা
মেয়ের আইডি থেকে মেসেজ আসলো
আইডি নামটা ছিলো রিচি ।
-
হাই -(রিচি)
হ্যালো- (আকাশ)
কেমন আছেন - ( রিচি)
ভালো, আপনি - ( আকাশ )
এভাবে চললো তাদের প্রথম দিনের
চ্যাটিং ।
এরপর থেকে প্রায় প্রতিদিন চলছে
তাদের মেসেজ আদান-প্রদান ।
একসময় তাদের ফোন নাম্বারটি দেয়া
নেয়া হয় । এরপর ফেসবুকের পাশাপাশি
ফোনে কথা হতো তাদের সব সময় ।
প্রায় ৬ মাস চলছে তাদের এই এই
কথাবার্তা । তবে কেউ কাউকে সত্যি
পরিচয় এখনো দেয় নি । এর মধ্যে রিচি
দেখা করার কথা বলেছে, আকাশ রাজি
হয়নি প্রথমে পরে অবশ্য রিচির
জোরাজুরি তে রাজি হলো । ইদানীং
রিচির কথা ফেলতে পারে না আকাশ ।
আকাশের মনে হয় সে মেয়েটাকে
ভালোবেসে ফেলেছে ।
-
রিচি দেখা করার জায়গার নাম বলে ।
ঠিক সময় আকাশ এসে হাজির কিন্তু
রিচি আসছে না । রিচি আকাশকে একটা
নীল শার্ট পড়ে আসতে বলেছে ।
কিছুক্ষন পর দেখলো নীল শাড়ী পড়া
একটা পরী আসছে অসম্ভব সুন্দর ।
আকাশ মেয়েটাকে দেখে হা করে তাকিয়ে
রইলো । মেয়েটা তার দিকেই আসছে
কিন্তু আকাশের শুধু মেয়েটার অপরুপ
চোখের দিকে হা করে তাকিয়েই আছে ।
মেয়েটা ছিলো রিচি । আকাশ কে দেখেই
চিনতে পেরেছে । আকাশের কাছে এসে হা
করে থাকতে দেখে হেসে ফেললো রিচি ।
তারপর দু জনের মাঝে অনেকক্ষণ কথা
হলো । রিচি আকাশ দের পাশের বাড়িতে
নতুন এসেছে তাও বললো । আকাশ বার
বার রিচির মায়াবি চোখের দিকে
তাকাচ্ছে । মনে হচ্ছে আকাশ রিচির
প্রেমে পড়ে গেছে । আকাশ চিন্তা
করছে কিভাবে রিচি কে বলবে
ভালোবাসি কথাটা ।
-
এরমধ্যে আকাশ পড়ালেখা শেষ করে
সেনাবাহিনী তে অফিসার ক্যাডেটে
চাকরি পেলো । এদিকে রিচির সাথেও
যোগাযোগ কমে গেছে । আকাশ একদিন
ছুটি তে বাড়িতে আসে এবং ইতিমধ্যে
তার মা-বাবা বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছে ।
আকাশ তার মা কে রিচির কথা বললো
এবং তার মা শুনেই ওইদিন বিকেলে
রিচির বাড়ি প্রস্তাব নিয়ে যায় ।
রিচির মা-বাবাও রাজি হলো । রিচি রা
গ্রামের বাড়িতে অনুষ্ঠান করবে, তাই
গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছে । এরমধ্যে
আকাশের সাথে খুব ঘনিষ্ঠ ভাবে
সম্পর্ক হলো রিচির । একজন
আরেকজনের সাথে কথা বলা ছাড়া এক
মুহুর্ত থাকতে পারে না । শাসন বারনও
বেশ চলছে । । সকল কিছুর অবসান
ঘটিয়ে দুই পরিবারের সম্মতিতে বিয়ে
হলো তাদের । আকাশ-রিচি গাড়িতে
করে আসছে , কথা বলছে দু জনেরই
লজ্জা চোখে তাকাচ্ছে একজন
আরেকজনের দিকে । এসময় একটি লরি
এসে ধাক্কা মারে তাদের গাড়িকে । কিছু
বুঝে উঠার আগেই ঘটে যায় ঘটনাটি ।
আকাশ ও রিচি গুরুতর আহত । তবে
রিচি একটু বেশি আহত, রিচির দুই চোখ
গাড়ির কাচ পরে নষ্ট হয়ে গেছে ।
আকাশ এই কথা শুনে পাগলের মতো
প্রায় । এরপর ডাক্তার বললো কেউ
চোখ দান করলে রিচি দেখতে পাবে
আবার ।
-
কাউকে কিছু না জানিয়েই আকাশ
ডাক্তারের সাথে কথা বলে রিচিকে তার
নিজের একটি চোখ দিয়ে দেয় । রিচি
সুস্থ হবার পর জানতে পারে আকাশই
তাকে চোখ দিয়েছে । এই কথা শুনে
কান্না করছে খুব রিচি । আকাশ এসে
রিচিকে জড়িয়ে ধরে বলে পাগলি খুব
ভালোবাসি তোমাকে । আমার
ভালোবাসার মানুষ আমাকে দেখবে না তা
কি করে হয় বলো ।
-
আসলে এটাই সত্যিকারের ভালোবাসা
♥ ♥ ♥
:হ্যালো রিফাত।
:হা বল।
:কই তুই
:বাসায়।
:গল্প লিখছিস?
:কিসের গল্প?
:তো কে বললাম না কালকে
: ও ,না এখনো লিখিনি
: কালতো ফেসবুকেও ছিলিনা
কি করলি তাহলে?
: এসাইনমেন্ট
রেগে গিয়ে দুম করে
ফোনটা রেখে দিল সে ,এত করে বলেছে
লিখতে কোন গুরুত্ব নেই,,আসুক
আজ ক্যাম্পাসে।
এতক্ষণ কথা হচ্ছিল নিধি আর
রিফাতের
মধ্যে। দুজনেই স্কুল জীবন থেকে খুব
ভাল
বন্ধু।দুজনেই একি ভার্সিটিতে পড়ে।
ইদানিং নিধি রিফাতকে আবদার করছিল
একটা গল্প লিখতে “ভালবাসার গল্প”।
কিন্ত
রিফাত পারে না তেমন গল্প লিখতে।
সে লিখে একটা পোষ্টম্যানের
গল্প,একজন
পথশিশুর গল্প।এইসব ভালাবাসার গল্পে
সে
একেবারে অজ্ঞ। তাই নিধির আবদার
পূরণ
করতে পারেনা।
যাইহোক,
রিফাত ভয়ে ভয়ে ক্যাম্পাসে গেল।সে
একেবারে অপ্রস্তুত নিধির সাথে দেখার
জন্য। না জানিনা আজ কত কথা শুনতে
হবে
তাকে।কিন্তু সে কোথাও নিধিকে দেখতে
পেলনা।তাই ক্লাসে বসে খাতা বের করে
একটা ভালবাসার গল্প লিখার ব্যর্থ
চেষ্টা
করছে।
এমন সময় ক্লাসে নিশু উপস্থিত।
:রিফাত!!!!!(নিশু)
:হা বল।(রিফাত)
:স্যার তোমাকে ডাকছে।
:আসছি।
রিফাত জানে স্যার কেন তাকে ডাকছে।
স্যারের কাছে নিশুর সাথে গেলে নিধি
দেখলে রিফাতের ১২টা বাজাবে। তাই
সে
নিশুকে বলল-
:আমি আসছি তুমি যাও।
-আচ্ছা।
স্যারের রুমে যাওয়ার আগে চট করে
ভেবে
নিল নিধিকে একটা ফোন করবে কি না।
ফোনটা বের করে দেখে সুইচড অফ। মন
খারাপ করেই স্যারের রুমে গেল সে।
স্যারের সাথে আলাপ শেষ করতে করতে
প্রায় দশটা বেজে গেলো ।
নিশুর সাথে দ্রুত বের হতে গিয়ে
খেয়াল করলো
নিধি সামনেই দাড়িঁয়ে….
:একি,কখন এলি? (রিফাত)
:এক ঘন্টা আগে। (নিধি)
: ও,আসলে ফোনে চার্জ ছিলনা তাই
ফোন
দিতে পারি নাই।(রিফাত)
(নিধি বিড়বিড় করে বললো”নিশু ত
তোর
সাথে ছিল”)
:কিছু বললি?(রিফাত)
: না,তোরা কথা বল,আমি আসছি।
বলেই হনহন করে হাটাঁ দিলো নিধি,
আর কোন কথা বলা বা শোনার
প্রয়োজন না
করে
এখন কি করবে রিফাত?
একবার ফোন করে
দেখবে সে উপায় ও
তো নেই
যাবে একবার ওকে
খুজঁতে? না থাক,
রাগ কমে গেলে এমনিই ছুটে চলে আসবে
কাছে
এসব ভাবতে ভাবতে
রিফাত গল্পটা লিখতে
শুরু করলো।
…..কিন্তু কিছুই লিখতে
পারছেনা,,গল্পতো
দূরে থাক,কলমটাকেই বড় ভারী মনে
হচ্ছে।
বারবার নিধির
মুখটা ভেসে উঠছে সামনে, খুব জানতে
ইচ্ছে করছে রেগে গিয়ে বিড়বিড় করে
কি বলছিল তখন। এসব সাতপাচঁ ভাবছে
আর
নিজে নিজে অবাক হয়ে যাচ্ছে সে নিধির
কথা এত ভাবছে কেন?
একবার অন্য
কারো ফোন থেকে
ফোন করে দেখবে?
না থাক
গল্পটা না লিখেই
উঠে পড়লো সে,
কেমন যেন লাগছে
তার
প্রথমে যখন নিধিকে দেখতে পেয়েছিলো
স্যারের রুমের সামনে বিব্রত হয়েছিল
সাথে
নিশু আছে দেখে,
নিধি কেমন অভিমানী চোখে
তাকিয়ে ছিলো! কি
আছে ঐ চোখে?শুধুই কি
অভিমান?নাকি
কোন জিজ্ঞাসা?
.
তার ভাবনার সুতো
ছিড়েঁ গেল নিধিকে
দেখতে পেয়ে
ঐতো নিধি,
কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলো
: এখানে?তোকে
খুজঁছিলাম যে।
নিধি কিছু বলতে
যাবে এমন সময়
নিশুর ডাকে পেছন ফিরল রিফাত
: এসাইনমেন্টগুলো জমা দিয়ে
আসছি,তোমারটাও নিয়ে গেলাম। (নিশু)
রিফাত মাথা নেড়ে সায় জানালো ..........
আর নিধি?
মনে মনে রাগছে আর বলছে”কি দরকার
ছিল
এত
চেচিঁয়ে বলার?
আর কারো বুঝি
ক্লাসমেট থাকেনা?
মনের রাগ মনে চেপে রেখে সে বললো
“আজ বুঝি খুব
ব্যস্ত! থাক গল্প
লিখতে হবেনা”
: লিখব তো,আজকেই লিখবো
: লিখা হলে বলো,
আমি যাই
: কোথায়?তোর ক্লাসতো
বারোটায়,এখন
গিয়ে কি করবি?
: ফেসবুকিং। নিরব শিশির ঐ আইডিটার
সাথে প্রেম করবো।
…বলেই নিধি চলে
গেলো
মেজাজটা ফোর্টি নাইন করে রিফাত
এলো
বাসায়,,
এসেই ঢুকে পড়লো ফেসবুকে,খুব বাড়
বেড়েছে
আইডিটার।
….নিধি ফেসবুক
নিয়ে দশটা কথা বললে আটটা কথাই
বলবে
ঐ নিরবকে
নিয়ে, আরে বাবা ফেসবুক কি শুধু
চ্যাটিং এর জন্যে
নাকি?
নিধির ফ্রেন্ডলিস্টে গিয়ে খুব অবাক
হল
সে,
নিরব নামের কোন আইডিই
নেই। অথচ কত কথা শুনিয়েছে
নিধি,নিরব
ভালো লিখে,স্মার্ট,,,ইত্যাদি ইত্যাদি।
নিধি কি বলবে একবার নিরবের আইডি
লিংকটা দিতে?
না থাক,আরেকটু খুজুঁক সে।কিন্তু কি
ভেবে
নিধিকে ফোন দিয়ে ফেললো -
: এতক্ষনে সময় হল ফোনটা অন
করার?
: না মানে,গল্প লিখছিলাম,,জানিন
া তোর
নিরবের মত হল কি না
: হঠাত নিরবের কথা বলছো যে?
: না,,এত মেধা,এত ভালো লিখে
: গল্প লিখতে মেধা নয়,মন দরকার
: ও
: তুমি লিখেছো গল্প?
: হুম্
নিধি খুশি হয়ে বললো সত্যি?
: হুম কি আশ্চর্য! নিধি খুশি দেখে ইচ্ছে
করছে গল্প লিখতে,হোকনা কোন বোকা
বোকা গল্প
: কাল আসিস,পড়ে শোনাবো....
পরদিন সকালটা যেন আর কাটতে
চাইছেনা
রিফাতের,কখন আসবে নিধি?
ভাবতে ভাবতেই এলো সে
: কৈ তোমার গল্পটা?
: হুম,এইতো,সাথে একটা চিঠিও
আছে,চিঠিটা আগে পড়ে দেখতো কেমন
হয়েছে
: দাও পড়ি
: তুই পড়,পড়ে বলবি কেমন হয়েছে?
আমি একটু
আসছি
সে চলে যেতেই
নিধি কাগজটা খুলে
পড়তে শুরু করলো
“জানি অবাক হবে
চিঠিটা পড়ে,কি অবাক হলে তো?
তোমাকে তুই করে বলছিনা দেখে?আমি
নিজেও কি কম
অবাক হয়েছি বলো?সেই ছোটবেলা যখন
স্কুল পিকনিকে
গিয়েছিলে আমাকে
রেখে,খুব রাগ হয়েছিলো বয়েজ
স্কুলে পড়ি বলে,
সেদিন ফুটবল খেলতে যাইনি
আমি…..কেন
যাবো বলো?সেদিন ঠিক
বুঝেছিলাম আজ
বাড়ি ফিরলে কেউ
ভেঙচি কাটবেনা এই বলে যে কেন হালি
হালি গোল খাই?তারপর কলেজে এসে
মনে
হল সব
ছেলেমানুষী,,কিন্তু
নবীনবরণে তোমায়
যখন সৌমিক বলেছিলো”পরীর
মত লাগছে”….ওকে
খুন করতে ইচ্ছে হয়েছিলো,সেদিন
ভেবেছিলাম মুভি
দেখে এসব শিখেছি,,তারপর
সব ভুলে গিয়ে দুজনে
ক্যাম্পাসে এলাম.
আলাদা ডিপার্টমেন্ট দেখে
খুব খালি খালি
লাগছিলো প্রথমদিন ক্লাস
করতে গিয়ে,,,,,
আর আজ?আজ
তোমার জন্য গল্প
লিখতে এসে অনেকবার থমকে গেছি।
ভালবাসার অঙ্কে আমি কাচা। তাই
ত…....”
আর পড়তে পারছেনা নিধি,, ক্রমশ
ঝাপসা
হয়ে আসছে চোখ,নিজের চোখকে বিশ্বাস
করতে পারছেনা সে…কি
পড়ছে এটা?বোকা
রিফাতটা কোথায় চলে গেলো কাগজটা
ধরিয়ে দিয়ে?এত কথা চিঠিতে বলে
কেউ?এখন কোথায়
খুজঁবে ওকে?
জানে,রিফাত কোথায়
গেছে…
গুটিগুটি পায়ে চলে
এলো নিধি,বসে
পড়লো রিফাতের পাশে
: পড়েছি
:কেমন হয়েছে?
:খুব সুন্দর…কে বলেছে তুমি অংকে
কাচাঁ?খুব
হিসাব করতে পারো তো!
রিফাত অন্যদিকে তাকিয়ে আছে বলে
নিধির চোখের জলটা দেখতে
পাচ্ছেনা..মুখ
ফিরিয়ে সে তাকালো নিধি
জলভরা চোখে,
আর কি আশ্চর্য!
রিফাতের চোখেও
টলমল করছে জল
সে দুহাতে নিধির
চোখের পানি মুছিয়ে দিয়ে বললো
:অংকটা ঠিক আছে তো?জানি অনেক
দেরী
হয়েছে?নাম্বার পাবো তো ম্যাডাম?
:হুম,পাবে,তবে একটা শর্ত আছে,পরের
অংকগুলো একসাথে করবো।
আকাশটা একটু আগে মেঘে ঢাকা
ছিলো,এখন মেঘ সরে গিয়ে ঝলমলে রোদ
উঠেছে, যে রোদে শিশিরের কোন আশ্রয়
নেই।
.
[ভুল-ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন]
~¤~ভাল লাগলে আশাকরি লাইক nd share দিয়ে
আপনার অনুভূতি কমেন্টে জানাবেন ।
Post By KH MUNNA
Friday, 22 September 2017
#শর্মিষ্ঠা
ঘাসের আগায় শিশিরকণা দীঘির বুকে পদ্মফুল,
হিজলকলি হাওয়ায় দোলে যেন মায়ের ঝুমকো দুল।
শরৎ এলে খুশির জোয়ার শিউলিঝরা রোজ সকাল,
আলোর বেণু উঠল বেজে লাল রঙ্গনে ভরল ডাল।
আকাশজুড়ে মেঘের মেলা উড়ছে যেন হাজার বক,
মাথার ওপর নীল চাঁদোয়া রৌদ্র কেমন ঝাঁ-চকচক।
হেলেদুলে পড়ছে ঢলে হিমেল হাওয়ায় শুভ্র কাশ
মায়ের আসার সময় হলো এখন ভরা পুজোর মাস।
চতুর্দিকে পড়ল সাড়া কেনাকাটার বেজায় ধুম,
আটচালাতে ঠাকুরদালান কচিকাঁচার কাড়ছে ঘুম।
উমামায়ের দাপট ভারী মহিষাসুরের রক্ষা নাই,
নারীর হাতেই জীবন যাবে তারই যেন আভাস পাই।
পিতৃপক্ষের অবসানে মহালয়ায় চণ্ডীপাঠ,
চরণচিহ্ন পড়ল মায়ের রবির আলোয় উজল মাঠ।
ক’দিন পরে মায়ের বোধন সবার চরম ব্যস্ততা,
আমার চাওয়া লুকিয়ে রাখি যদিও খুবই অল্প তা।
সাবান দিয়ে সাফ করেছি পুরোনো সেই কামিজটা,
আমার কাছে ওটাই নতুন অল্প একটু রংচটা।
সবার কি হয় নতুন পোশাক, হয় না জানি অনেকের,
- মায়ের সাথে দেখব ঠাকুর সেটাই আমার প্রাপ্তি ঢের
Wednesday, 20 September 2017
new
admin / November 6, 2014
আমি এক নষ্ট ছেলে, তুষ্ট মানুষ ;
অল্পতেই তুষ্ট হইয়ে তোর ছলনাতে ধোঁকা খেয়েছি ;
অবিরত তোর ভবিষ্যৎ কে কাব্যে গদ্যময় করতে আমি নির্ঘুম থেকেছি রাতের পর রাত ;
তবুও বুঝতে পারিনি তোর প্রেমের মধ্যে রহস্যের জাল ছিলো ;
যেটা দিয়ে আমাকে মেঘনা নদীর মতো ছিনিয়ে নিয়েছিলে ভিটা মাটি থেকে ;
আমি তবুও রাগিনী, সামান্য কষ্ট পাও চাইইনি ;
তবুও পেয়েছো আমাকে দিয়েছো ;
আর কতো, কষ্ট দিবে ;
আমার বুকের ডান পাশে প্রচুর ব্যাথা এখন ;
অজানা সব রোগ বাঁধা বেধেছে আমার শরীরে ;
তবুও তোমাকে ভালবাসি ;
শেষ রক্ত বিন্দু অবধি ভালবেসে যাবো ;
Friday, 15 September 2017
অসমাপ্ত প্রেম
পর্ব৩
আমার মনে হল, আমার উপর আকাশ ভেংগে পরল।
বন্ধুরা বলাবলি শুরু করল, তোকে কি আমরা স্বাদে মগা বলি। এবার বুজলি তুই আসলে একটা মগা।
এই প্রথম যারে ভালোবাসলাম, সেই মেয়ে ধোকা দিল।
তার খোজ কি ভাবে নিব? তার ঠীকানা দূরের কথা
নামটাই তো যানি না।
আমি প্রতিদিন কলেজের সামনে অপেক্ষা করি। যদি একবার তার দেখা পাই।কিন্তু না, তবুও আশা ছারি না।
এদিকে মা বলছে, একটা ভালো ঘর থেকে বিয়ের প্রস্তাব আসছে। মেয়েটা একবার দেখে আয়। আমি মাকে বলে দিলাম।
মা,তোমাদের যা ইচ্ছা তাই কর
আমার দেখা লাগবে না
পরে যদি তোর পছন্দ না হয়
মা,আমি যানি না। তোমাদের খুশি
এইভাবে তিনমাস কেটে গেল
আমার বিয়ে ঠীক, আমি মেয়েটিকে দেখি নাই
দেখার ইচ্ছাও নাই।
আমি এখনও কলেজের সামনে যাই
যদি একবার তার দেখা পাই
বিয়ার দিন তারিখ হয়ে গেল
বিয়ার আগের দিনও কলেজের সামনে গিয়েছি
বর সেজে বিয়ার পিরিতে
বিয়া করে নিয়ে আসলাম
কিন্তু তখনও সেই বোরকা ওয়ালি মেয়ের কথা মনে পরছে
মেয়েটি বাসর ঘরে বসে আছে
আমি বাহিরে বসে বোরকা ওয়ালিকে ভাবছি
দুলাভাই এসে জর করে বাসর ঘরে ঢুকিয়ে দিল
আমি ভিতরে ঢুকে, সালাম দিলাম
~কেমন আছেন?
~ ভালো আছি,আপনে আমার কাছে আসবেন না 😡
~মানে কি? আমি কেন আপনার কাছে আসব না
~আপনি অন্য একটা মেয়েকে ভালোবাসেন আর আমি অন্য একটা ছেলেকে
তাই দূরে থাকবেন আমায় থেকে
~আমি অন্য একটা মেয়েকে ভালোবাসি তুমি জানলে
কেমন করে?
~আমি জ্যোতিষ, আরো যানি। আমাকে যে শাড়ী দিয়েছেন সেটা ওই মেয়ের জন্যে কেনা। আপনার একটু লজ্জা করল না। অন্য মেয়ের জন্য কেনা শাড়ী আমাকে দিতে।
~আপনে তো অন্য একটা ছেলেকে ভালোবাসেন
~আমি সুন্দরী মেয়ে, আমার জন্যে কেউ পাগল থাকতে পারে।আপনার মত কালাচান আমি না, বুজলেন।
~আপনাকে তো আমি দেখি নাই। এখনও তো ঢেকে রেখেছেন। আমার মা বলছে আপনে নাকি সুন্দরী।
~জি আমি সুন্দরী,কিন্তু আপনের বাবা মিথ্যা বলছে
আমার ছেলে হাজারে একটা, একদম রাজকুমার। দেখতে হবে না। হাজারে একটা, এখন দেখি কালাচান। 😭😭😭
~সব পিতা মাতার কাছে, তার ছেলে রাজকুমার।
আমাকে এখন তোমার প্রেমিকের সাথে মিলিয়ে দিতে হবে নাকি?
~সক কত, এই বলে আমাকে তারিয়ে দিয়ে।কালাচানের প্রেমিকাকে এই বাসর ঘরে তুলবে।
এই আশা পুরুন হতে দিব না। 😭😭😭
~কান্না করছেন কেন? আমাকে কি করতে হবে?
~ ঔ সোফায় শুয়ে থাকবেন, যতদিন আমার মন জয় করতে না পারবেন
~আচ্ছা
~মগা একটা
~কিছু বললেন
~না, আই লাভ ইউ বলছি
~আমার দিকে তাকিয়ে আছেন কেন? সুন্দরী মেয়ে জীবনে দেখেন নাই
আমি চুপচাপ সোফার উপর শুয়ে আছি
আর ভাবছি ও সব যানলো কি ভাবে???
একটু পরে আমার কাছে এসে বসে বলছে
~আমার মগা স্বামী শাড়ীটা কি দের হাজার টাকায় কিনেছেন?
(ঘুরে তাকিয়ে দেখি, সেই বোরকা ওয়ালি,সেই হরণী চোখ)
~আরে, ম্যাডাম তুমি
~জি স্যার, আমি আপনার সেই ম্যাডাম। যার জন্যে প্রতিদিন কলেজের সামনে দাড়িয়ে থাকেন। গতকাল ও গিয়েছেন।
আমি আপনাকে পরিক্ষা করে নিলাম।
আসলেই আমার কালাচানের ভালোবাসা অসমাপ্ত।এর কোন সমাপ্ত নাই।
আর আমি কালাচানের ফ্যামিলি ছারা কি ভাবে বিয়া করি?
আমি কালাচানকে অসমাপ্ত ভালোবাসি, যার কোন সমাপ্ত নাই
~😡😡😡
~সোনা আমার, কালাচান বলছি বলে রাগ করছো
~আমার নাম কালাচান না😡😡😡
~আহারে সোনা আমার,,,,
😃😜😃😃😜
এভাবেই শেষ হল, অসমাপ্ত প্রেম কাহিনী
ভালো লাগলে যানাবেন
সামনের গল্পের জন্যে অপেক্ষা করুন
Wednesday, 6 September 2017
Sad Shayari (New Shayari)
Sad Shayari (New Shayari)
Sad Shayari in Hindi Font, Hindi Sad Shayari, New Sad Shayari 2017, Best Sad Shayari for Whtasapp Facebook, Latest Sad Shayri, Sad Shayari for Love, Lover, Life, Girlfriend Boyfriend, GF BF, Husband WIfe, Him Her, Friends, Sadness, Heart Break Shayari, Dard Shayari.
Love Shayari, Dil me pyaar ka aaghaaz
Category: Dil Shayari, Heart Touching Shayari, Life Shayari, Love Shayari, Sad Shayari, True Shayari
Sad Shayari, In aankho me aansoo
Category: Bewafa Shayari, Dard Shayari, Miss You Shayari, Sad Shayari, Yaad Shayari
Sad Shayari, Kashti ke musafir ne
Category: Dil Shayari, Heart Touching Shayari, Hindi Shayari, Love Shayari, Sad Shayari
Kashti ke musafir ne samandar nahi dekha.
Ankho me rahe dil me utarkar nahi dekha.
Patthar samjhte hai mere chahne wale mujhe.
Par mom hu main kisi ne chu kar nahi dekha.
Ankho me rahe dil me utarkar nahi dekha.
Patthar samjhte hai mere chahne wale mujhe.
Par mom hu main kisi ne chu kar nahi dekha.
कश्ती के मुसाफिर ने समन्दर नहीं देखा,
आँखों को देखा पर दिल मे उतर कर नहीं देखा,
पत्थर समझते है मेरे चाहने वाले मुझे,
हम तो मोम है किसी ने छूकर नहीं देखा।
आँखों को देखा पर दिल मे उतर कर नहीं देखा,
पत्थर समझते है मेरे चाहने वाले मुझे,
हम तो मोम है किसी ने छूकर नहीं देखा।
Sad Shayari, Aaj Teri Yaad
Category: Dard Shayari, Miss You Shayari, Sad Shayari, Yaad Shayari
Aaj Teri Yaad Ko Seene Se Laga Kar Roye,
Apne Khwabon Mein Tujhe Paas Bulake Roye,
Hazaron Baar Pukara Tujhe Tanhaiyon Mein,
Aur Har Baar Tujhe Paas Na Paa Kar Roye.
Apne Khwabon Mein Tujhe Paas Bulake Roye,
Hazaron Baar Pukara Tujhe Tanhaiyon Mein,
Aur Har Baar Tujhe Paas Na Paa Kar Roye.
आज तेरी याद सीने से लगा कर हम रोये,
तन्हाई में तुझे पास बुला कर हम रोये,
कई बार पुकारा इस दिल ने तुम्हें,
हर बार तुम्हें ना पाकर हम रोये।
तन्हाई में तुझे पास बुला कर हम रोये,
कई बार पुकारा इस दिल ने तुम्हें,
हर बार तुम्हें ना पाकर हम रोये।
Dard SHayari, Kitna Dur Nikal Gaye
Category: Dard Shayari, Dil Shayari, Heart Touching Shayari, Sad Shayari, True Shayari
Kitna Dur Nikal Gaye Riste Nibhate Nibate,
Khud Ko Kho Diya Humne Apno Ko Pate Pate,
Log Kahte Hai Dard Hai Mere Dil Me,
Aur Hum Thak Gye Muskurate Muskurate.
Khud Ko Kho Diya Humne Apno Ko Pate Pate,
Log Kahte Hai Dard Hai Mere Dil Me,
Aur Hum Thak Gye Muskurate Muskurate.
कितना दूर निकल गए रिश्ते निभाते निभाते,
खुद को खो दिया हमने अपनों को पाते पाते,
लोग कहते है दर्द है मेरे दिल में,
और हम थक गये मुस्कुराते मुस्कुराते.
खुद को खो दिया हमने अपनों को पाते पाते,
लोग कहते है दर्द है मेरे दिल में,
और हम थक गये मुस्कुराते मुस्कुराते.
Sad Shayari, In phoolo me ab to
Category: Dard Shayari, Heart Touching Shayari, Sad Shayari, True Shayari
Sad Shayari, Pyaar karne ka hunar
Category: Bewafa Shayari, Dard Shayari, Sad Shayari
Sad Shayari, Ab aansoonon ko aankhon
Category: Dard Shayari, Heart Touching Shayari, Life Shayari, Sad Shayari
Dard Shayari, Hanste Huye Zakhnon
Category: Dard Shayari, Sad Shayari | Tags: Satane, Sitam, Zakhm, Zulm
Hanste Huye Zakhmon Ko Bhulane Lage Hain Hum,
Har Dard Ke Nishaan Mitaane Lage Hain Hum,
Ab Aur Koi Zulm Satayega Kya Bhala,
Zulmon Sitam Ko Ab Toh Satane Lage Hain Hum.
Har Dard Ke Nishaan Mitaane Lage Hain Hum,
Ab Aur Koi Zulm Satayega Kya Bhala,
Zulmon Sitam Ko Ab Toh Satane Lage Hain Hum.
हँसते हुए ज़ख्मों को भुलाने लगे हैं हम,
हर दर्द के निशान मिटाने लगे हैं हम,
अब और कोई ज़ुल्म सताएगा क्या भला,
ज़ुल्मों सितम को अब तो सताने लगे हैं हम।
हर दर्द के निशान मिटाने लगे हैं हम,
अब और कोई ज़ुल्म सताएगा क्या भला,
ज़ुल्मों सितम को अब तो सताने लगे हैं हम।
Subscribe to:
Posts (Atom)
gfghdghd
Top Videos Download! Top Videos Download! Top Videos Download! Top Videos Download! Top Videos Download! Top Videos Download! /?uid=10062&a...
-
Bangla Sad Love SMS Top Videos Download! Free Bangla Sad Love SMS Collection. A Collection Of Heart Touching Bengali Sad Love SMS Messa...
-
অসমাপ্ত প্রেম পর্ব৩ আমার মনে হল, আমার উপর আকাশ ভেংগে পরল। বন্ধুরা বলাবলি শুরু করল, তোকে কি আমরা স্বাদে মগা বলি। এবার বুজলি তুই আসলে...
-
Instagram Twitter Youtube Facebook Google Plus [Heart Touching Love Story Msg Video] Post No. 1 Galti...