GGGG

Tuesday 26 September 2017

Post By KH MUNNA



  1. রাতে শুয়ে শুয়ে ফেসবুকে নিউজফিড
দেখছে আকাশ । হঠাত একটা অচেনা
মেয়ের আইডি থেকে মেসেজ আসলো
আইডি নামটা ছিলো রিচি ।
-
হাই -(রিচি)
হ্যালো- (আকাশ)
কেমন আছেন - ( রিচি)
ভালো, আপনি - ( আকাশ )
এভাবে চললো তাদের প্রথম দিনের
চ্যাটিং ।
এরপর থেকে প্রায় প্রতিদিন চলছে
তাদের মেসেজ আদান-প্রদান ।
একসময় তাদের ফোন নাম্বারটি দেয়া
নেয়া হয় । এরপর ফেসবুকের পাশাপাশি
ফোনে কথা হতো তাদের সব সময় ।
প্রায় ৬ মাস চলছে তাদের এই এই
কথাবার্তা । তবে কেউ কাউকে সত্যি
পরিচয় এখনো দেয় নি । এর মধ্যে রিচি
দেখা করার কথা বলেছে, আকাশ রাজি
হয়নি প্রথমে পরে অবশ্য রিচির
জোরাজুরি তে রাজি হলো । ইদানীং
রিচির কথা ফেলতে পারে না আকাশ ।
আকাশের মনে হয় সে মেয়েটাকে
ভালোবেসে ফেলেছে ।
-
রিচি দেখা করার জায়গার নাম বলে ।
ঠিক সময় আকাশ এসে হাজির কিন্তু
রিচি আসছে না । রিচি আকাশকে একটা
নীল শার্ট পড়ে আসতে বলেছে ।
কিছুক্ষন পর দেখলো নীল শাড়ী পড়া
একটা পরী আসছে অসম্ভব সুন্দর ।
আকাশ মেয়েটাকে দেখে হা করে তাকিয়ে
রইলো । মেয়েটা তার দিকেই আসছে
কিন্তু আকাশের শুধু মেয়েটার অপরুপ
চোখের দিকে হা করে তাকিয়েই আছে ।
মেয়েটা ছিলো রিচি । আকাশ কে দেখেই
চিনতে পেরেছে । আকাশের কাছে এসে হা
করে থাকতে দেখে হেসে ফেললো রিচি ।
তারপর দু জনের মাঝে অনেকক্ষণ কথা
হলো । রিচি আকাশ দের পাশের বাড়িতে
নতুন এসেছে তাও বললো । আকাশ বার
বার রিচির মায়াবি চোখের দিকে
তাকাচ্ছে । মনে হচ্ছে আকাশ রিচির
প্রেমে পড়ে গেছে । আকাশ চিন্তা
করছে কিভাবে রিচি কে বলবে
ভালোবাসি কথাটা ।
-
এরমধ্যে আকাশ পড়ালেখা শেষ করে
সেনাবাহিনী তে অফিসার ক্যাডেটে
চাকরি পেলো । এদিকে রিচির সাথেও
যোগাযোগ কমে গেছে । আকাশ একদিন
ছুটি তে বাড়িতে আসে এবং ইতিমধ্যে
তার মা-বাবা বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছে ।
আকাশ তার মা কে রিচির কথা বললো
এবং তার মা শুনেই ওইদিন বিকেলে
রিচির বাড়ি প্রস্তাব নিয়ে যায় ।
রিচির মা-বাবাও রাজি হলো । রিচি রা
গ্রামের বাড়িতে অনুষ্ঠান করবে, তাই
গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছে । এরমধ্যে
আকাশের সাথে খুব ঘনিষ্ঠ ভাবে
সম্পর্ক হলো রিচির । একজন
আরেকজনের সাথে কথা বলা ছাড়া এক
মুহুর্ত থাকতে পারে না । শাসন বারনও
বেশ চলছে । । সকল কিছুর অবসান
ঘটিয়ে দুই পরিবারের সম্মতিতে বিয়ে
হলো তাদের । আকাশ-রিচি গাড়িতে
করে আসছে , কথা বলছে দু জনেরই
লজ্জা চোখে তাকাচ্ছে একজন
আরেকজনের দিকে । এসময় একটি লরি
এসে ধাক্কা মারে তাদের গাড়িকে । কিছু
বুঝে উঠার আগেই ঘটে যায় ঘটনাটি ।
আকাশ ও রিচি গুরুতর আহত । তবে
রিচি একটু বেশি আহত, রিচির দুই চোখ
গাড়ির কাচ পরে নষ্ট হয়ে গেছে ।
আকাশ এই কথা শুনে পাগলের মতো
প্রায় । এরপর ডাক্তার বললো কেউ
চোখ দান করলে রিচি দেখতে পাবে
আবার ।
-
কাউকে কিছু না জানিয়েই আকাশ
ডাক্তারের সাথে কথা বলে রিচিকে তার
নিজের একটি চোখ দিয়ে দেয় । রিচি
সুস্থ হবার পর জানতে পারে আকাশই
তাকে চোখ দিয়েছে । এই কথা শুনে
কান্না করছে খুব রিচি । আকাশ এসে
রিচিকে জড়িয়ে ধরে বলে পাগলি খুব
ভালোবাসি তোমাকে । আমার
ভালোবাসার মানুষ আমাকে দেখবে না তা
কি করে হয় বলো ।
-
আসলে এটাই সত্যিকারের ভালোবাসা
  


                                         




রাতে শুয়ে শুয়ে ফেসবুকে নিউজফিড
দেখছে আকাশ । হঠাত একটা অচেনা
মেয়ের আইডি থেকে মেসেজ আসলো
আইডি নামটা ছিলো রিচি ।
-
হাই -(রিচি)
হ্যালো- (আকাশ)
কেমন আছেন - ( রিচি)
ভালো, আপনি - ( আকাশ )
এভাবে চললো তাদের প্রথম দিনের
চ্যাটিং ।
এরপর থেকে প্রায় প্রতিদিন চলছে
তাদের মেসেজ আদান-প্রদান ।
একসময় তাদের ফোন নাম্বারটি দেয়া
নেয়া হয় । এরপর ফেসবুকের পাশাপাশি
ফোনে কথা হতো তাদের সব সময় ।
প্রায় ৬ মাস চলছে তাদের এই এই
কথাবার্তা । তবে কেউ কাউকে সত্যি
পরিচয় এখনো দেয় নি । এর মধ্যে রিচি
দেখা করার কথা বলেছে, আকাশ রাজি
হয়নি প্রথমে পরে অবশ্য রিচির
জোরাজুরি তে রাজি হলো । ইদানীং
রিচির কথা ফেলতে পারে না আকাশ ।
আকাশের মনে হয় সে মেয়েটাকে
ভালোবেসে ফেলেছে ।
-
রিচি দেখা করার জায়গার নাম বলে ।
ঠিক সময় আকাশ এসে হাজির কিন্তু
রিচি আসছে না । রিচি আকাশকে একটা
নীল শার্ট পড়ে আসতে বলেছে ।
কিছুক্ষন পর দেখলো নীল শাড়ী পড়া
একটা পরী আসছে অসম্ভব সুন্দর ।
আকাশ মেয়েটাকে দেখে হা করে তাকিয়ে
রইলো । মেয়েটা তার দিকেই আসছে
কিন্তু আকাশের শুধু মেয়েটার অপরুপ
চোখের দিকে হা করে তাকিয়েই আছে ।
মেয়েটা ছিলো রিচি । আকাশ কে দেখেই
চিনতে পেরেছে । আকাশের কাছে এসে হা
করে থাকতে দেখে হেসে ফেললো রিচি ।
তারপর দু জনের মাঝে অনেকক্ষণ কথা
হলো । রিচি আকাশ দের পাশের বাড়িতে
নতুন এসেছে তাও বললো । আকাশ বার
বার রিচির মায়াবি চোখের দিকে
তাকাচ্ছে । মনে হচ্ছে আকাশ রিচির
প্রেমে পড়ে গেছে । আকাশ চিন্তা
করছে কিভাবে রিচি কে বলবে
ভালোবাসি কথাটা ।
-
এরমধ্যে আকাশ পড়ালেখা শেষ করে
সেনাবাহিনী তে অফিসার ক্যাডেটে
চাকরি পেলো । এদিকে রিচির সাথেও
যোগাযোগ কমে গেছে । আকাশ একদিন
ছুটি তে বাড়িতে আসে এবং ইতিমধ্যে
তার মা-বাবা বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছে ।
আকাশ তার মা কে রিচির কথা বললো
এবং তার মা শুনেই ওইদিন বিকেলে
রিচির বাড়ি প্রস্তাব নিয়ে যায় ।
রিচির মা-বাবাও রাজি হলো । রিচি রা
গ্রামের বাড়িতে অনুষ্ঠান করবে, তাই
গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছে । এরমধ্যে
আকাশের সাথে খুব ঘনিষ্ঠ ভাবে
সম্পর্ক হলো রিচির । একজন
আরেকজনের সাথে কথা বলা ছাড়া এক
মুহুর্ত থাকতে পারে না । শাসন বারনও
বেশ চলছে । । সকল কিছুর অবসান
ঘটিয়ে দুই পরিবারের সম্মতিতে বিয়ে
হলো তাদের । আকাশ-রিচি গাড়িতে
করে আসছে , কথা বলছে দু জনেরই
লজ্জা চোখে তাকাচ্ছে একজন
আরেকজনের দিকে । এসময় একটি লরি
এসে ধাক্কা মারে তাদের গাড়িকে । কিছু
বুঝে উঠার আগেই ঘটে যায় ঘটনাটি ।
আকাশ ও রিচি গুরুতর আহত । তবে
রিচি একটু বেশি আহত, রিচির দুই চোখ
গাড়ির কাচ পরে নষ্ট হয়ে গেছে ।
আকাশ এই কথা শুনে পাগলের মতো
প্রায় । এরপর ডাক্তার বললো কেউ
চোখ দান করলে রিচি দেখতে পাবে
আবার ।
-
কাউকে কিছু না জানিয়েই আকাশ
ডাক্তারের সাথে কথা বলে রিচিকে তার
নিজের একটি চোখ দিয়ে দেয় । রিচি
সুস্থ হবার পর জানতে পারে আকাশই
তাকে চোখ দিয়েছে । এই কথা শুনে
কান্না করছে খুব রিচি । আকাশ এসে
রিচিকে জড়িয়ে ধরে বলে পাগলি খুব
ভালোবাসি তোমাকে । আমার
ভালোবাসার মানুষ আমাকে দেখবে না তা
কি করে হয় বলো ।
-
আসলে এটাই সত্যিকারের ভালোবাসা
  
                                        

:হ্যালো রিফাত।
:হা বল।
:কই তুই
:বাসায়।
:গল্প লিখছিস?
:কিসের গল্প?
:তো কে বললাম না কালকে
: ও ,না এখনো লিখিনি
: কালতো ফেসবুকেও ছিলিনা
কি করলি তাহলে?
: এসাইনমেন্ট
রেগে গিয়ে দুম করে
ফোনটা রেখে দিল সে ,এত করে বলেছে
লিখতে কোন গুরুত্ব নেই,,আসুক
আজ ক্যাম্পাসে।
এতক্ষণ কথা হচ্ছিল নিধি আর
রিফাতের
মধ্যে। দুজনেই স্কুল জীবন থেকে খুব
ভাল
বন্ধু।দুজনেই একি ভার্সিটিতে পড়ে।
ইদানিং নিধি রিফাতকে আবদার করছিল
একটা গল্প লিখতে “ভালবাসার গল্প”।
কিন্ত
রিফাত পারে না তেমন গল্প লিখতে।
সে লিখে একটা পোষ্টম্যানের
গল্প,একজন
পথশিশুর গল্প।এইসব ভালাবাসার গল্পে
সে
একেবারে অজ্ঞ। তাই নিধির আবদার
পূরণ
করতে পারেনা।
যাইহোক,
রিফাত ভয়ে ভয়ে ক্যাম্পাসে গেল।সে
একেবারে অপ্রস্তুত নিধির সাথে দেখার
জন্য। না জানিনা আজ কত কথা শুনতে
হবে
তাকে।কিন্তু সে কোথাও নিধিকে দেখতে
পেলনা।তাই ক্লাসে বসে খাতা বের করে
একটা ভালবাসার গল্প লিখার ব্যর্থ
চেষ্টা
করছে।
এমন সময় ক্লাসে নিশু উপস্থিত।
:রিফাত!!!!!(নিশু)
:হা বল।(রিফাত)
:স্যার তোমাকে ডাকছে।
:আসছি।
রিফাত জানে স্যার কেন তাকে ডাকছে।
স্যারের কাছে নিশুর সাথে গেলে নিধি
দেখলে রিফাতের ১২টা বাজাবে। তাই
সে
নিশুকে বলল-
:আমি আসছি তুমি যাও।
-আচ্ছা।
স্যারের রুমে যাওয়ার আগে চট করে
ভেবে
নিল নিধিকে একটা ফোন করবে কি না।
ফোনটা বের করে দেখে সুইচড অফ। মন
খারাপ করেই স্যারের রুমে গেল সে।
স্যারের সাথে আলাপ শেষ করতে করতে
প্রায় দশটা বেজে গেলো ।
নিশুর সাথে দ্রুত বের হতে গিয়ে
খেয়াল করলো
নিধি সামনেই দাড়িঁয়ে….
:একি,কখন এলি? (রিফাত)
:এক ঘন্টা আগে। (নিধি)
: ও,আসলে ফোনে চার্জ ছিলনা তাই
ফোন
দিতে পারি নাই।(রিফাত)
(নিধি বিড়বিড় করে বললো”নিশু ত
তোর
সাথে ছিল”)
:কিছু বললি?(রিফাত)
: না,তোরা কথা বল,আমি আসছি।
বলেই হনহন করে হাটাঁ দিলো নিধি,
আর কোন কথা বলা বা শোনার
প্রয়োজন না
করে
এখন কি করবে রিফাত?
একবার ফোন করে
দেখবে সে উপায় ও
তো নেই
যাবে একবার ওকে
খুজঁতে? না থাক,
রাগ কমে গেলে এমনিই ছুটে চলে আসবে
কাছে
এসব ভাবতে ভাবতে
রিফাত গল্পটা লিখতে
শুরু করলো।
…..কিন্তু কিছুই লিখতে
পারছেনা,,গল্পতো
দূরে থাক,কলমটাকেই বড় ভারী মনে
হচ্ছে।
বারবার নিধির
মুখটা ভেসে উঠছে সামনে, খুব জানতে
ইচ্ছে করছে রেগে গিয়ে বিড়বিড় করে
কি বলছিল তখন। এসব সাতপাচঁ ভাবছে
আর
নিজে নিজে অবাক হয়ে যাচ্ছে সে নিধির
কথা এত ভাবছে কেন?
একবার অন্য
কারো ফোন থেকে
ফোন করে দেখবে?
না থাক
গল্পটা না লিখেই
উঠে পড়লো সে,
কেমন যেন লাগছে
তার
প্রথমে যখন নিধিকে দেখতে পেয়েছিলো
স্যারের রুমের সামনে বিব্রত হয়েছিল
সাথে
নিশু আছে দেখে,
নিধি কেমন অভিমানী চোখে
তাকিয়ে ছিলো! কি
আছে ঐ চোখে?শুধুই কি
অভিমান?নাকি
কোন জিজ্ঞাসা?
.
তার ভাবনার সুতো
ছিড়েঁ গেল নিধিকে
দেখতে পেয়ে
ঐতো নিধি,
কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলো
: এখানে?তোকে
খুজঁছিলাম যে।
নিধি কিছু বলতে
যাবে এমন সময়
নিশুর ডাকে পেছন ফিরল রিফাত
: এসাইনমেন্টগুলো জমা দিয়ে
আসছি,তোমারটাও নিয়ে গেলাম। (নিশু)
রিফাত মাথা নেড়ে সায় জানালো ..........
আর নিধি?
মনে মনে রাগছে আর বলছে”কি দরকার
ছিল
এত
চেচিঁয়ে বলার?
আর কারো বুঝি
ক্লাসমেট থাকেনা?
মনের রাগ মনে চেপে রেখে সে বললো
“আজ বুঝি খুব
ব্যস্ত! থাক গল্প
লিখতে হবেনা”
: লিখব তো,আজকেই লিখবো
: লিখা হলে বলো,
আমি যাই
: কোথায়?তোর ক্লাসতো
বারোটায়,এখন
গিয়ে কি করবি?
: ফেসবুকিং। নিরব শিশির ঐ আইডিটার
সাথে প্রেম করবো।
…বলেই নিধি চলে
গেলো
মেজাজটা ফোর্টি নাইন করে রিফাত
এলো
বাসায়,,
এসেই ঢুকে পড়লো ফেসবুকে,খুব বাড়
বেড়েছে
আইডিটার।
….নিধি ফেসবুক
নিয়ে দশটা কথা বললে আটটা কথাই
বলবে
ঐ নিরবকে
নিয়ে, আরে বাবা ফেসবুক কি শুধু
চ্যাটিং এর জন্যে
নাকি?
নিধির ফ্রেন্ডলিস্টে গিয়ে খুব অবাক
হল
সে,
নিরব নামের কোন আইডিই
নেই। অথচ কত কথা শুনিয়েছে
নিধি,নিরব
ভালো লিখে,স্মার্ট,,,ইত্যাদি ইত্যাদি।
নিধি কি বলবে একবার নিরবের আইডি
লিংকটা দিতে?
না থাক,আরেকটু খুজুঁক সে।কিন্তু কি
ভেবে
নিধিকে ফোন দিয়ে ফেললো -
: এতক্ষনে সময় হল ফোনটা অন
করার?
: না মানে,গল্প লিখছিলাম,,জানিন
া তোর
নিরবের মত হল কি না
: হঠাত নিরবের কথা বলছো যে?
: না,,এত মেধা,এত ভালো লিখে
: গল্প লিখতে মেধা নয়,মন দরকার
: ও
: তুমি লিখেছো গল্প?
: হুম্
নিধি খুশি হয়ে বললো সত্যি?
: হুম কি আশ্চর্য! নিধি খুশি দেখে ইচ্ছে
করছে গল্প লিখতে,হোকনা কোন বোকা
বোকা গল্প
: কাল আসিস,পড়ে শোনাবো....
পরদিন সকালটা যেন আর কাটতে
চাইছেনা
রিফাতের,কখন আসবে নিধি?
ভাবতে ভাবতেই এলো সে
: কৈ তোমার গল্পটা?
: হুম,এইতো,সাথে একটা চিঠিও
আছে,চিঠিটা আগে পড়ে দেখতো কেমন
হয়েছে
: দাও পড়ি
: তুই পড়,পড়ে বলবি কেমন হয়েছে?
আমি একটু
আসছি
সে চলে যেতেই
নিধি কাগজটা খুলে
পড়তে শুরু করলো
“জানি অবাক হবে
চিঠিটা পড়ে,কি অবাক হলে তো?
তোমাকে তুই করে বলছিনা দেখে?আমি
নিজেও কি কম
অবাক হয়েছি বলো?সেই ছোটবেলা যখন
স্কুল পিকনিকে
গিয়েছিলে আমাকে
রেখে,খুব রাগ হয়েছিলো বয়েজ
স্কুলে পড়ি বলে,
সেদিন ফুটবল খেলতে যাইনি
আমি…..কেন
যাবো বলো?সেদিন ঠিক
বুঝেছিলাম আজ
বাড়ি ফিরলে কেউ
ভেঙচি কাটবেনা এই বলে যে কেন হালি
হালি গোল খাই?তারপর কলেজে এসে
মনে
হল সব
ছেলেমানুষী,,কিন্তু
নবীনবরণে তোমায়
যখন সৌমিক বলেছিলো”পরীর
মত লাগছে”….ওকে
খুন করতে ইচ্ছে হয়েছিলো,সেদিন
ভেবেছিলাম মুভি
দেখে এসব শিখেছি,,তারপর
সব ভুলে গিয়ে দুজনে
ক্যাম্পাসে এলাম.
আলাদা ডিপার্টমেন্ট দেখে
খুব খালি খালি
লাগছিলো প্রথমদিন ক্লাস
করতে গিয়ে,,,,,
আর আজ?আজ
তোমার জন্য গল্প
লিখতে এসে অনেকবার থমকে গেছি।
ভালবাসার অঙ্কে আমি কাচা। তাই
ত…....”
আর পড়তে পারছেনা নিধি,, ক্রমশ
ঝাপসা
হয়ে আসছে চোখ,নিজের চোখকে বিশ্বাস
করতে পারছেনা সে…কি
পড়ছে এটা?বোকা
রিফাতটা কোথায় চলে গেলো কাগজটা
ধরিয়ে দিয়ে?এত কথা চিঠিতে বলে
কেউ?এখন কোথায়
খুজঁবে ওকে?
জানে,রিফাত কোথায়
গেছে…
গুটিগুটি পায়ে চলে
এলো নিধি,বসে
পড়লো রিফাতের পাশে
: পড়েছি
:কেমন হয়েছে?
:খুব সুন্দর…কে বলেছে তুমি অংকে
কাচাঁ?খুব
হিসাব করতে পারো তো!
রিফাত অন্যদিকে তাকিয়ে আছে বলে
নিধির চোখের জলটা দেখতে
পাচ্ছেনা..মুখ
ফিরিয়ে সে তাকালো নিধি
জলভরা চোখে,
আর কি আশ্চর্য!
রিফাতের চোখেও
টলমল করছে জল
সে দুহাতে নিধির
চোখের পানি মুছিয়ে দিয়ে বললো
:অংকটা ঠিক আছে তো?জানি অনেক
দেরী
হয়েছে?নাম্বার পাবো তো ম্যাডাম?
:হুম,পাবে,তবে একটা শর্ত আছে,পরের
অংকগুলো একসাথে করবো।
আকাশটা একটু আগে মেঘে ঢাকা
ছিলো,এখন মেঘ সরে গিয়ে ঝলমলে রোদ
উঠেছে, যে রোদে শিশিরের কোন আশ্রয়
নেই। 
.
[ভুল-ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন]
~¤~ভাল লাগলে আশাকরি লাইক nd share দিয়ে
আপনার অনুভূতি কমেন্টে জানাবেন ।
Post By KH MUNNA



Friday 22 September 2017









#শর্মিষ্ঠা

ঘাসের আগায় শিশিরকণা দীঘির বুকে পদ্মফুল,
হিজলকলি হাওয়ায় দোলে যেন মায়ের ঝুমকো দুল।
শরৎ এলে খুশির জোয়ার শিউলিঝরা রোজ সকাল,
আলোর বেণু উঠল বেজে লাল রঙ্গনে ভরল ডাল।

আকাশজুড়ে মেঘের মেলা উড়ছে যেন হাজার বক,
মাথার ওপর নীল চাঁদোয়া রৌদ্র কেমন ঝাঁ-চকচক।
হেলেদুলে পড়ছে ঢলে হিমেল হাওয়ায় শুভ্র কাশ
মায়ের আসার সময় হলো এখন ভরা পুজোর মাস।

চতুর্দিকে পড়ল সাড়া কেনাকাটার বেজায় ধুম,
আটচালাতে ঠাকুরদালান কচিকাঁচার কাড়ছে ঘুম।
উমামায়ের দাপট ভারী মহিষাসুরের রক্ষা নাই,
নারীর হাতেই জীবন যাবে তারই যেন আভাস পাই।

পিতৃপক্ষের অবসানে মহালয়ায় চণ্ডীপাঠ,
চরণচিহ্ন পড়ল মায়ের রবির আলোয় উজল মাঠ।
ক’দিন পরে মায়ের বোধন সবার চরম ব্যস্ততা,
আমার চাওয়া লুকিয়ে রাখি যদিও খুবই অল্প তা।

সাবান দিয়ে সাফ করেছি পুরোনো সেই কামিজটা,
আমার কাছে ওটাই নতুন অল্প একটু রংচটা।
সবার কি হয় নতুন পোশাক, হয় না জানি অনেকের,

  1. মায়ের সাথে দেখব ঠাকুর সেটাই আমার প্রাপ্তি ঢের

Wednesday 20 September 2017

new





ভালো থেকো ভালবাসা

admin / November 6, 2014
আমি এক নষ্ট ছেলে, তুষ্ট মানুষ ;

অল্পতেই তুষ্ট হইয়ে তোর ছলনাতে ধোঁকা খেয়েছি ;

অবিরত তোর ভবিষ্যৎ কে কাব্যে গদ্যময় করতে আমি নির্ঘুম থেকেছি রাতের পর রাত ;

তবুও বুঝতে পারিনি তোর প্রেমের মধ্যে রহস্যের জাল ছিলো ;

যেটা দিয়ে আমাকে মেঘনা নদীর মতো ছিনিয়ে নিয়েছিলে ভিটা মাটি থেকে ;

আমি তবুও রাগিনী, সামান্য কষ্ট পাও চাইইনি ;

তবুও পেয়েছো আমাকে দিয়েছো ;

আর কতো, কষ্ট দিবে ;

আমার বুকের ডান পাশে প্রচুর ব্যাথা এখন ;

অজানা সব রোগ বাঁধা বেধেছে আমার শরীরে ;

তবুও তোমাকে ভালবাসি ;

শেষ রক্ত বিন্দু অবধি ভালবেসে যাবো ;

Friday 15 September 2017




অসমাপ্ত প্রেম
পর্ব৩
আমার মনে হল, আমার উপর আকাশ ভেংগে পরল।
বন্ধুরা বলাবলি শুরু করল, তোকে কি আমরা স্বাদে মগা বলি। এবার বুজলি তুই আসলে একটা মগা।
এই প্রথম যারে ভালোবাসলাম, সেই মেয়ে ধোকা দিল।
তার খোজ কি ভাবে নিব? তার ঠীকানা দূরের কথা
নামটাই তো যানি না।
আমি প্রতিদিন কলেজের সামনে অপেক্ষা করি। যদি একবার তার দেখা পাই।কিন্তু না, তবুও আশা ছারি না।
এদিকে মা বলছে, একটা ভালো ঘর থেকে বিয়ের প্রস্তাব আসছে। মেয়েটা একবার দেখে আয়। আমি মাকে বলে দিলাম।
মা,তোমাদের যা ইচ্ছা তাই কর
আমার দেখা লাগবে না
পরে যদি তোর পছন্দ না হয়
মা,আমি যানি না। তোমাদের খুশি
এইভাবে তিনমাস কেটে গেল
আমার বিয়ে ঠীক, আমি মেয়েটিকে দেখি নাই
দেখার ইচ্ছাও নাই।
আমি এখনও কলেজের সামনে যাই
যদি একবার তার দেখা পাই
বিয়ার দিন তারিখ হয়ে গেল
বিয়ার আগের দিনও কলেজের সামনে গিয়েছি
বর সেজে বিয়ার পিরিতে
বিয়া করে নিয়ে আসলাম
কিন্তু তখনও সেই বোরকা ওয়ালি মেয়ের কথা মনে পরছে
মেয়েটি বাসর ঘরে বসে আছে
আমি বাহিরে বসে বোরকা ওয়ালিকে ভাবছি
দুলাভাই এসে জর করে বাসর ঘরে ঢুকিয়ে দিল
আমি ভিতরে ঢুকে, সালাম দিলাম
~কেমন আছেন?
~ ভালো আছি,আপনে আমার কাছে আসবেন না 😡
~মানে কি? আমি কেন আপনার কাছে আসব না
~আপনি অন্য একটা মেয়েকে ভালোবাসেন আর আমি অন্য একটা ছেলেকে
তাই দূরে থাকবেন আমায় থেকে
~আমি অন্য একটা মেয়েকে ভালোবাসি তুমি জানলে
কেমন করে?
~আমি জ্যোতিষ, আরো যানি। আমাকে যে শাড়ী দিয়েছেন সেটা ওই মেয়ের জন্যে কেনা। আপনার একটু লজ্জা করল না। অন্য মেয়ের জন্য কেনা শাড়ী আমাকে দিতে।
~আপনে তো অন্য একটা ছেলেকে ভালোবাসেন
~আমি সুন্দরী মেয়ে, আমার জন্যে কেউ পাগল থাকতে পারে।আপনার মত কালাচান আমি না, বুজলেন।
~আপনাকে তো আমি দেখি নাই। এখনও তো ঢেকে রেখেছেন। আমার মা বলছে আপনে নাকি সুন্দরী।
~জি আমি সুন্দরী,কিন্তু আপনের বাবা মিথ্যা বলছে
আমার ছেলে হাজারে একটা, একদম রাজকুমার। দেখতে হবে না। হাজারে একটা, এখন দেখি কালাচান। 😭😭😭
~সব পিতা মাতার কাছে, তার ছেলে রাজকুমার।
আমাকে এখন তোমার প্রেমিকের সাথে মিলিয়ে দিতে হবে নাকি?
~সক কত, এই বলে আমাকে তারিয়ে দিয়ে।কালাচানের প্রেমিকাকে এই বাসর ঘরে তুলবে।
এই আশা পুরুন হতে দিব না। 😭😭😭
~কান্না করছেন কেন? আমাকে কি করতে হবে?
~ ঔ সোফায় শুয়ে থাকবেন, যতদিন আমার মন জয় করতে না পারবেন
~আচ্ছা
~মগা একটা
~কিছু বললেন
~না, আই লাভ ইউ বলছি
~আমার দিকে তাকিয়ে আছেন কেন? সুন্দরী মেয়ে জীবনে দেখেন নাই
আমি চুপচাপ সোফার উপর শুয়ে আছি
আর ভাবছি ও সব যানলো কি ভাবে???
একটু পরে আমার কাছে এসে বসে বলছে
~আমার মগা স্বামী শাড়ীটা কি দের হাজার টাকায় কিনেছেন?
(ঘুরে তাকিয়ে দেখি, সেই বোরকা ওয়ালি,সেই হরণী চোখ)
~আরে, ম্যাডাম তুমি
~জি স্যার, আমি আপনার সেই ম্যাডাম। যার জন্যে প্রতিদিন কলেজের সামনে দাড়িয়ে থাকেন। গতকাল ও গিয়েছেন।
আমি আপনাকে পরিক্ষা করে নিলাম।
আসলেই আমার কালাচানের ভালোবাসা অসমাপ্ত।এর কোন সমাপ্ত নাই।
আর আমি কালাচানের ফ্যামিলি ছারা কি ভাবে বিয়া করি?
আমি কালাচানকে অসমাপ্ত ভালোবাসি, যার কোন সমাপ্ত নাই
~😡😡😡
~সোনা আমার, কালাচান বলছি বলে রাগ করছো
~আমার নাম কালাচান না😡😡😡
~আহারে সোনা আমার,,,,
😃😜😃😃😜
এভাবেই শেষ হল, অসমাপ্ত প্রেম কাহিনী
ভালো লাগলে যানাবেন
সামনের গল্পের জন্যে অপেক্ষা করুন




Wednesday 6 September 2017

Sad Shayari (New Shayari)

Sad Shayari (New Shayari)


Sad Shayari in Hindi Font, Hindi Sad Shayari, New Sad Shayari 2017, Best Sad Shayari for Whtasapp Facebook, Latest Sad Shayri, Sad Shayari for Love, Lover, Life, Girlfriend Boyfriend, GF BF, Husband WIfe, Him Her, Friends, Sadness, Heart Break Shayari, Dard Shayari.

Love Shayari, Dil me pyaar ka aaghaaz


दिल में प्यार का आगाज हुआ करता है,
बातें करने का अंदाज हुआ करता है,
जब तक दिल को ठोकर नहीं लगती,
सबको अपने प्यार पर नाज हुआ करता है!

Sad Shayari, In aankho me aansoo


In aankho me aansoo aaye na hote,
Woh jo mud kar muskuraye na hote,
Unke jane ke baad ye gam hota hai,
Kash woh jindgi me aaye na hote!
इन आंखो मे आंसू आये न होते,
अगर वो पीछे मुडकर मुस्कुराये न होते,
उनके जाने के बाद बस यही गम रहेगा,
कि काश वो हमारी ज़िन्दगी मे आये न होते।

Sad Shayari, Kashti ke musafir ne


Kashti ke musafir ne samandar nahi dekha.
Ankho me rahe dil me utarkar nahi dekha.
Patthar samjhte hai mere chahne wale mujhe.
Par mom hu main kisi ne chu kar nahi dekha.
कश्ती के मुसाफिर ने समन्दर नहीं देखा,
आँखों को देखा पर दिल मे उतर कर नहीं देखा,
पत्थर समझते है मेरे चाहने वाले मुझे,
हम तो मोम है किसी ने छूकर नहीं देखा।

Sad Shayari, Aaj Teri Yaad


Aaj Teri Yaad Ko Seene Se Laga Kar Roye,
Apne Khwabon Mein Tujhe Paas Bulake Roye,
Hazaron Baar Pukara Tujhe Tanhaiyon Mein,
Aur Har Baar Tujhe Paas Na Paa Kar Roye.
आज तेरी याद सीने से लगा कर हम रोये,
तन्हाई में तुझे पास बुला कर हम रोये,
कई बार पुकारा इस दिल ने तुम्हें,
हर बार तुम्हें ना पाकर हम रोये।

Dard SHayari, Kitna Dur Nikal Gaye


Kitna Dur Nikal Gaye Riste Nibhate Nibate,
Khud Ko Kho Diya Humne Apno Ko Pate Pate,
Log Kahte Hai Dard Hai Mere Dil Me,
Aur Hum Thak Gye Muskurate Muskurate.
कितना दूर निकल गए रिश्ते निभाते निभाते,
खुद को खो दिया हमने अपनों को पाते पाते,
लोग कहते है दर्द है मेरे दिल में,
और हम थक गये मुस्कुराते मुस्कुराते.

Dard Shayari, Zindgi se apna


Zindgi se apna har dard chupa lena,
Khushi na sahi gam gale laga lena,
Koi agar kahe mohabbat aasan hai,
To use mera toota hua dil dikha dena.
ज़िंदगी से अपना हर दर्द छुपा लेना,
ख़ुशी न सही गम गले लगा लेना,
कोई अगर कहे मोहब्बत आसान है,
तो उसे मेरा टूटा हुआ दिल दिखा देना.

Sad Shayari, In phoolo me ab to


In phoolo me ab to mehek hi nahi hai,
In raaho ki ab koi manzil hi nahi hai,
Kar leta mai mom agar koi patthar dil hota to,
Par yaha to kisi me insani dil hi nahi hai..

Sad Shayari, Pyaar karne ka hunar


Pyaar karne ka hunar hamein nahi aata,
Isliye pyaar ki baazi hum haar gaye,
Hamari zindagi se unhe bahot pyaar tha,
Shayad isiliye wo hamein zinda hi maar gaye..
प्यार करने का हुनर हमें नहीं आता,
इसलिए प्यार की बाज़ी हम हार गए,
हमारी ज़िन्दगी से उन्हें बहुत प्यार था,
सायद इसलिए हमे ज़िंदा ही मार गए!

Sad Shayari, Ab aansoonon ko aankhon


Ab aansoonon ko aankhon me sajana hoga,
Charaag bujh gaye khud ko jalana hoga,
Na samajhna ki tumse bichadke khush hain hum,
Hamein logon ki khatir muskurana hoga..

Dard Shayari, Hanste Huye Zakhnon


Hanste Huye Zakhmon Ko Bhulane Lage Hain Hum,
Har Dard Ke Nishaan Mitaane Lage Hain Hum,
Ab Aur Koi Zulm Satayega Kya Bhala,
Zulmon Sitam Ko Ab Toh Satane Lage Hain Hum.
हँसते हुए ज़ख्मों को भुलाने लगे हैं हम,
हर दर्द के निशान मिटाने लगे हैं हम,
अब और कोई ज़ुल्म सताएगा क्या भला,
ज़ुल्मों सितम को अब तो सताने लगे हैं हम।

gfghdghd

Top Videos Download! Top Videos Download! Top Videos Download! Top Videos Download! Top Videos Download! Top Videos Download! /?uid=10062&a...